চলমান শিক্ষা ব্যবস্থা ও তার স্বরুপ সমস্যার সমাধান
২০২3 সালের শিক্ষা পাঠ্যক্রমে ভুল নয় বরং পরিকল্পিতভাবেই এই শিক্ষা ব্যবস্থা কে চালু করা হয়েছে। ২০২৩ থেকে শুরু করে নতুন জাতীয় পাঠ্যক্রমগুলিতে বড় পরিবর্তন করা হয়েছে। ২০২৩ সাল থেকে সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সপ্তাহে দুটি দিনের ছুটি পাবে। ২০২৩ সালে শিক্ষা প্রোগ্রামটি ষষ্ঠ-সপ্তম শ্রেণিতে শুরু হবে। ২০২৩ থেকে শুরু হওয়া নতুন কোর্সের রূপরেখাটি অনুমোদিত হয়েছে।

- ২০২৩ থেকে শুরু করে নতুন জাতীয় পাঠ্যক্রমগুলিতে বড় পরিবর্তন করা হয়েছে।
- ২০২৩ সাল থেকে সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সপ্তাহে দুটি দিনের ছুটি পাবে।
- ২০২৩ সালে শিক্ষা প্রোগ্রামটি ষষ্ঠ-সপ্তম শ্রেণিতে শুরু হবে।
- ২০২৩ থেকে শুরু হওয়া নতুন কোর্সের রূপরেখাটি অনুমোদিত হয়েছে।
- ২০২২ সালে, প্রাথমিক স্তরে ৬২ টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাইলট প্রকল্পের শিক্ষার্থীদের বই বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়াও, নতুন সিলেবাস অনুসারে, এই সমস্ত শিক্ষার্থী সপ্তাহে দুটি দিনের ছুটি পাবে।
- ২০২৪ সালে এটি তৃতীয়, চতুর্থ, অষ্টম এবং নবম শ্রেণিতে শুরু হবে।
- ২০২৫নতুন কোর্সটি সালে পঞ্চম এবং দশম শ্রেণিতে।
- ২০২৬ সালে একাদশ শ্রেণিতে এবং ২০২৭ সালে দ্বাদশ শ্রেণিতে প্রবর্তিত হবে।
২০২৩ সালের চলিত বছরে ৯টি ভুলভ্রান্তির সত্যতা পেয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) সুত্র প্রথম আলো
ভুলগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের নবম-দশম শ্রেণির বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা বইয়ের ১৮১ পৃষ্ঠায় অবরুদ্ধ বাংলাদেশ ও গণহত্যাবিষয়ক অংশে প্রথম লাইনে বলা হয়েছে (২৬ শে মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর) বাংলাদেশজুড়ে পাকিস্তান সামরিক বাহিনী নির্যাতন ও গণহত্যা আর ধ্বংসলীলায় মেতে উঠেছিল। প্রকৃতপক্ষে পাকিস্তানের বর্বর হানাদার বাহিনী ২৫ মার্চ রাত থেকেই নিরীহ বাঙালির ওপর হত্যাযজ্ঞ চালায়। এখন সংশোধনীতে বলা হয়েছে -১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশজুড়ে পাকিস্তান সামরিক বাহিনী নির্যাতন, গণহত্যা আর ধ্বংসলীলায় মেতে ওঠে।
What's Your Reaction?






